এনবিআর সদস্য ড. মতিউর রহমানের ১টি মাত্র ছেলে তৌফিকুর রহমান। কিন্তু আলোচিত ইফাত নামের ছেলেটি ওনার এমনই মিথ্যে তথ্যে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকসহ বিভিন্ন সংবাদে গুজব ছড়ানো হচ্ছে। জানা গেছে, ড. মতিউর রহমানের ছেলে তো দূরের কথা আলোচিত রিফাত নামের কেউ-ই ওনার আত্মীয় বা পরিচিতও নন।
একটি অসাধু মহল ব্যক্তিগত স্বার্থ হাসিলের জন্য রিফাত নামের ছেলেটিকে ব্যবহার করে গুজব ছড়িয়েছে।
একজন সৎ নির্ভীক ও পরিচ্ছন্ন কর্মকর্তার সম্পর্কে এহেন ভিত্তিহীন সংবাদ প্রকাশ সত্যি বেশ হতাশজনক।
এদিকে, সাদিক এগ্রোর ইমরান চেয়ারম্যান ইমরান হোসেন বলেন, আলোচিত তরুণ শুধু এক লাখ টাকা দিয়ে ছাগলটি বুক করেছিলেন। কিন্তু শেষ পর্যন্ত তিনি পুরো টাকা পরিশোধ করে ছাগলটিকে খামার থেকে বাড়িতে নিয়ে যাননি এখনও।
ড. মতিউর রহমান এনবিআরের শুল্ক বিভাগের সদস্য এবং সোনালী ব্যাংকের পরিচালক। এর আগে ব্রাসেলসে বাংলাদেশের কমার্শিয়াল কাউন্সিল, চট্টগ্রাম কাস্টমসের কমিশনার, এলটিইউ ভ্যাট এর কমিশনারসহ বিভিন্ন দায়িত্বে সততা ও নিষ্ঠার সাথে কাজ করেছেন।
মূলতঃ ওনার আকাশচুম্বী জনপ্রিয়তায় ঈর্ষান্বিত হয়ে একটি মহল কানাখোঁড়া গুজব ছড়িয়েছে যা খুবই দুঃখজনক।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে, এনবিআরের একাধিক সূত্র জানায়, ড. মতিউর রহমান স্যার অত্যন্ত গুরুত্বের সঙ্গে কাজ করে যাচ্ছেন। তিনি নিরলসভাবে কঠোর পরিশ্রমের মাধ্যমে নিজেকে ব্যস্ত রাখছেন। একজন সৎ নির্ভীক ও পরিচ্ছন্ন কর্মকর্তাকে নিয়ে এধরণের গুজব প্রকাশ করা সত্যি দুঃখজনক ব্যাপার।
প্রিয় পাঠক, আপনার স্বরচিত আর্টিলে আত্রাই বার্তায় প্রকাশ করতে নিবন্ধন করুণ । আপনার প্রতিভা তুলে ধরুন বাঙালিয়ানদের সাথে। যে কোন বিষয়ে জানতে ও পরামর্শ নিতে যোগাযোগ করুণ।